
জেলা প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম: যাত্রাপুর সড়কে বন্যার্ত শতাধিক পরিবারের প্রায় ৫শ’ মানুষ খোলা আকাশের নিচে রাত যাপন করছে।
জুম্মার পাড়ের মহির উদ্দীন (৬০), নাজির হোসেন (৪০) ও আমিনুল ইসলাম (৪৫) জানান, তাদের বাড়িতে এখনো বন্যার পানি আছে।
পাঁচগাছি ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন বলেন, পানি অনেকটা কমে আসলেও গবাদিপশু রাখার জন্য বাড়িতে শুকনো জায়গা না থাকায় বন্যার্তরা গবাদিপশু নিয়ে রাস্তায় রাত কাটাচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, ব্রহ্মপুত্রের পানি এখনও চিলমারী পয়েন্টে বিপদসীমার ২৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নুনখাওয়া পয়েন্টে ২০ সেন্টিমিটার ও ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে বিপদসীমার ১১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
স্বাআলো/আরবিএ
.
Author
Admin
