বাগেরহাট: বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদ মনিরুজ্জামান বাদলের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী এবং শরণখোলা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক মৃত আবুল হাসান মীরের ১ম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
শরণখোলা উপজেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে শনিবার দুপুরে স্থানীয় রায়েন্দা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার চত্বরে স্মরণসভা করে।
এ স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আমিরুল আলম মিলন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মনিরুজ্জামান বাদলের একমাত্র জামাতা এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ।
বাংলাদেশের ইতিহাস মানেই ছাত্রলীগের ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহবায়ক সাইফুল ইসলাম জীবনের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম-আহবায়ক খায়রুল ইসলাম শরীফের পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন মুক্তা, সাবেক সহ সভাপতি এম সাইফুল ইসলাম খোকন, কৃষকলীগের সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন খোকন প্রমুখ।
বক্তারা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্নেহভাজন প্রয়াত কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা শহীদ মনিরুজ্জামান বাদল এবং গত বছরের ৯ জানুয়ারি মৃত্যুবরণকারী শরণখোলা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আবুল হাসান মীরের স্মৃতিচারণ করেন।
তারা বলেন শুধু শরণখোলা নয় গোটা দক্ষিণ্ঞ্চলের মানুষ শহীদ মনিরুজ্জামান বাদলের সাংগঠনিক নেতৃত্বতে খুবই শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। পরে তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালের ৯ জানুয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্তরে ছাত্রলীগের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের সভামঞ্চ থেকে ডেকে নিয়ে শামসুন্নাহার হলের সামনে আততায়ীরা গুলি করে হত্যা করে মনিরুজ্জামান বাদলকে।
স্বাআলো/এসএ
