
গত নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশে। অক্টোবরে এ হার ছিলো ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। মূলত খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমার কারণেই সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি কমেছে।
সোমবার (৫ ডিসেম্বর) পরিকল্পনামন্ত্রী মূল্যস্ফীতির এ তথ্য প্রকাশ করেন।
এ সময় তিনি দেশের সার্বিক মজুরি বাড়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, মজুরি সূচক নভেম্বরে ছিলো ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আগের মাসে যা ছিলো ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ।
দেশের অর্থনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, অর্থনীতিতে এখনো আঘাত লাগছে, তবে আঘাতের তীব্রতা কিছুটা কম। এখনো নিম্ন ও মধ্যবিত্তের ওপর বাজারের চড়া দামের চাপ রয়েছে।
তাই মূল্যস্ফীতি আরও নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতির হার ছিলো ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা লাফিয়ে বেড়ে অর্থবছরের সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৫২ শতাংশে উঠে যায়। পরে তা কিছুটা কমে সেপ্টেম্বরে ৯ দশমিক ১০ শতাংশ হয়। পরে অক্টোবরেও মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে নামে।
এর আগে ৬ সেপ্টেম্বরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ডিজেএফবি) আয়োজিত উন্নয়ন সংলাপে অক্টোবর থেকে মূল্যস্ফীতি কমে আসার আশা প্রকাশ করেছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
স্বাআলো/এসএস
.
ঢাকা অফিস
