যশোরে ছাত্রলীগ কর্মী রাকিবুল ইসলাম ইমন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় রবিউল ইসলাম শাহেদ খান নামে এক আসামিকে আটক করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে যশোর সদর উপজেলার ধোপাখোলা গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়।
এর আগে নিহতের বাবা শাহাবুদ্দিন কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
নিহত রাকিবুল ইসলাম ইমন ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।
মামলায় আসামি করা হয়, যশোর সদর উপজেলার কচুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফুর রহমান ধাবকের ভাইপো নিমতলা গ্রামের ইসমাইল ধাবকের ছেলে মুস্তাক হোসেন (৪০), মোহাম্মদ ধাবকের ছেলে হাফিজুর রহমান (৪৫), একই এলাকার শহীদ মাস্টারের ছেলে নুর আলম সিদ্দিকী পলাশ (৪৫), কাওসার খানের ছেলে রবিউল ইসলাম শাহেদ খান (৪০), নিম চাঁদের ছেলে ইমরান হোসেন (৪০), জলিল গাজীর ছেলে ইসমাইল গাজী, আমিন গাজীর ছেলে মোহাম্মদ গাজী (৫৫), তোরাব হোসেনের ছেলে টিটো হোসেন (৪৫), হাকিম ভাবকের ছেলে সামাদ ধাবক (৪৫), সোনাইমুল্লাহর ছেলে আফজাল হোসেন (৪২), শুকুর আলীর ছেলে বাবুল বিশ্বাস (৪০) সহ অজ্ঞাত আরো অনেকে।
বাদী তার মামলায় লিখিত অভিযোগে জানান, আসামিরা এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ এবং অস্ত্রধারী। এলাকার কেউ তাদের ভয়ে কথা বলতে পারে না এমনকি থানায় অভিযোগ দিতেও ভয় পায়। পূর্বে থেকে আসামিদের সাথে রাকিবুল ইসলাম ইমনের বিরোধ ছিলো। ঘটনার দিন ১০ সেপ্টেম্বর রাত দশটার দিকে রাকিবুল ইসলাম মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফেরার পথে নিমতলা বাজারে আসামিরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
কোতোয়ালি থানার ওসি তাজুল ইসলাম বলেন, রাকিবুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার ৪নং আসামি রবিউল ইসলাম শাহেদ খানকে আটক করা হয়েছে।
স্বাআলো/এসএ
.
